এগ্রোবাংলা কর্তৃক সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত
শুধু মাত্র সকাল ৯টা থেকে সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত ফোন করুন
হিমাগারে রাখার আগে বীজ শোধন না হয়ে থাকলে অঙ্কুর গজানোর পূর্বে বীজ আলু বরিক এসিড দিয়ে শোধন করে নিতে হবে (১ লি.
• সাধারণত বস্তায় আলু ভরার সময় প্লাষ্টিকের ঝুড়ি বা গামলা ব্যবহার করা উচিত। বাঁশের ঝুড়ি ব্যবহার করতে হলে ঝুড়ির মাঝখানে চট বা ছালা বিছিয়ে সেলাই করে নিতে হবে।
ছবির ক্যাপশান, পর্তুগিজ নাবিকরা ভারতবর্ষে প্রথম আলু নিয়ে আসে বলে ধারণা করা হয়।
ব্যবস্থাপনা: বাড়িতে সংরক্ষিত আলু শুকনা বালি, ছাই, তুষ, অথবা কাঠের গুড়ার একটি পাতলা স্তর (আলুর উপরে ০.
আলু বীজ সারিতে বপন করতে হয়৷ এক সারি হতে অন্য সারির দূরত্ব ৬০ সেন্টিমিটার রাখতে হবে, এবং সারিতে এক বীজ হতে অন্য বীজের দূরত্ব হবে ২৩-৩৮ সেন্টিমিটার৷ বীজ আস্ত বপন করাই ভালো, তবে আকারে বেশি বড় হলে কেটে দুইভাগ করে লাগান যায়৷ যে বীজের ব্যাস ২ হতে ৩ সেন্টিমিটার সেই বীজই বপনের জন্য উত্তম এবং সেসব বপন বপন করার সময় কাটার প্রয়োজন হয় না৷
৪৷ জমিতে হেক্টরপ্রতি ১২০ কেজি জিপসাম সার প্রয়োগ করতে হবে৷
সেবা সহজিকরণ ইনোভেশন কর্নার বার্ষিক কর্মপরিকল্পনা
বীজআলু কোল্ড স্টোরেজ থেকে বের করার পর ৪৮ ঘণ্টা প্রি হিটিং কক্ষে রাখা হয়, বীজআলু এনে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে বস্তা খুলে ছড়িয়ে আবহাওয়ার সঙ্গে খাপ খাওয়ানোর জন্য স্বাভাবিক বাতাস চলাচল করে এমন ছায়াযুক্ত স্থানে রাখতে হবে। এমনটা করার কারণ বীজ কোল্ড স্টোরেজ থেকে বের করে বস্তা বন্ধ অবস্থায় রাখলে ঘেমে পচে যেতে পারে।
যে কোন মাটিতে আলু চাষ করা যায়। তবে বেলে ও দোআঁশ মাটি আলু চাষের জন্য সবচেয়ে উপযুক্ত। উচ্চ থেকে মাঝারি উচ্চতা এবং ভাল সেচ ও নিষ্কাশন ব্যবস্থা সহ সাইটগুলি নির্বাচন করা উচিত। পৃথিবী রৌদ্রজ্জ্বল হতে হবে। বীজ বপনের পরে, মাটি অনুভূমিকভাবে প্রবাহিত এবং হ্রোয়িং দ্বারা প্রস্তুত করা উচিত। এটি কমপক্ষে চারবার অনুভূমিকভাবে রোপণ করা উচিত। এটি লক্ষ করা গুরুত্বপূর্ণ যে দেশে বড় পাহাড় নেই এবং মাটি অসমান। এর কারণ হল মাটির বড় স্তূপ প্রায়ই আলুকে সঠিকভাবে বাড়তে বাধা দেয়, যার ফলে একটি অসম এবং বিকৃত আকৃতি হয়। মাটি প্রস্তুত করার সময়, মাটি যাতে ভারসাম্যপূর্ণভাবে জল দেওয়া আলু চাষের পদ্ধতি, NB Article, আলুর উৎপত্তি ও ইতিহাস এবং চাষের পদ্ধতি,স্বর্ণের ইতিহাস,ব্লগ, যায় তা নিশ্চিত করার জন্য অবশ্যই যত্ন নেওয়া উচিত। এটি করার জন্য, মাটি সমতল করা আবশ্যক।
১৷ টেরক্লোর হেক্টরপ্রতি ১৫ কেজি মাত্রায় বীজ লাগানোর পূর্বে বীজ নালায় প্রয়োগ করতে হবে৷
বীজ আলু উৎপাদনের ক্ষেত্রে আস্ত আলু বপন করা ভালো, কারণ আস্ত বীজ রোপনের পর এগুলোর রোগাক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা কম। আলু কেটে লাগলে প্রতি কর্তিত অংশে অন্তত ২ টি চোখ অবশ্যই রাখতে হবে। আলু কাটার সময় বারবার সাবান পানি দ্বারা ছুরি বা বটি পরিষ্কার করা উচিত যাতে রোগ জীবাণু এক বীজ থেকে অন্য বীজে না ছড়ায়। বীজ আলু আড়াআড়িভাবে না কেটে লম্বালম্বিভাবে কাটতে হবে।
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন সাব্বির গাইড বিডি নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন।প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়